‘তিলে তিলে খালেদা জিয়াকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করেছিল হাসিনা সরকার: মিনু

স্টাফ রিপোর্টার : ‘তিলে তিলে খালেদা জিয়াকে মেরে ফেলার ষড়যন্ত্র করেছিল হাসিনা সরকার। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ রহমতে তিনি এখনো বেঁচে আছেন। চিকিৎসার জন্য তিনি বিদেশে গিয়েছেন। আর প্রাণ বাঁচাতে স্বৈরাচার হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নিয়েছেন।’

সামান্য জ্বর হলেও বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যেতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু। তিনি বলেন, ‘এমপি-মন্ত্রীরা যখন সামান্য জ্বর নিয়ে সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের নানা দেশে চিকিৎসার জন্য যেতেন, তখন খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যেতে দেওয়া হতো না।’

আজ শুক্রবার বিকেলে রাজশাহী মহানগরের শাহমখদুম ও চন্দ্রিমা থানা বিএনপি আয়োজিত খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মিজানুর রহমান মিনু এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুনঃ   রাজশাহীতে সাবেক এমপি ফারুকসহ ৬৯ জনের নামে মামলা

বিএনপির এই নেতা বলেন, “সামান্য জ্বর হলেও বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি-মন্ত্রীরা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর যেতেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু। তিনি বলেন, ‘এমপি-মন্ত্রীরা যখন সামান্য জ্বর নিয়ে সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের নানা দেশে চিকিৎসার জন্য যেতেন, তখন খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যেতে দেওয়া হতো না।”

মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘পতিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ১৫ বছরে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ দেশের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে খুন ও গুম করেছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি ও ফরমায়েশি রায় দিয়ে কারাগারে রেখেছে। বিএনপির এমন কোনো নেতা নাই যে তার নামে মামলা নাই।’

আরও পড়ুনঃ   বাঘায় বিএনপি নেতা কলেজ শিক্ষক পলাশ গ্রেফতার

শাহমখদুম থানা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাসুদ আলীর সভাপতিত্বে দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বুলবুল।

শাহমখদুম থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিনের সঞ্চালনায় দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সুইট, মতিহার থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খাজদার আলী, মহানগর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বকুল, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মোজাদ্দেদ জামানী সুমন প্রমুখ।