সাকিব-রোহিতের বিশ্বরেকর্ডে ভাগ বসালেন ৬ ক্রিকেটার

অনলাইন ডেস্ক : ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকেই অবসরে গিয়েছেন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান এবং ভারতের রোহিত শর্মা। তবে যাওয়ার আগে নিজেদের নামের পাশে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এক বিশ্ব রেকর্ডও গড়েছিলেন বাংলাদেশ ও ভারতের দুই কিংবদন্তি। ২০০৭ সাল থেকে হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবকটি আসরেই দুজন।

সবমিলিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মোট ৯ আসরে খেলেছিলেন সাকিব ও রোহিত। সেই বিশ্বরেকর্ডের কয়েক মাস পরেই অবশ্য এই তালিকায় নাম লিখিয়েছেন আরও ৬ জন। অবশ্য এই ৬ জন নারী ক্রিকেটার। ২০০৯ সাল থেকে শুরু হওয়া নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের খেলা চলছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

আরও পড়ুনঃ   হৃদয়-রিয়াদের ব্যাটে দেড়শ করল বাংলাদেশ

সেখানেই মোট ৬ নারী ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারের নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে নেমেছেন। এরইমাঝে নিজেদের নবম বিশ্বকাপের একটি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছেন ভারতের হারমানপ্রীত কৌর, নিউজিল্যান্ডের সোফি ডিভাইন এবং সুজি বেটস, শ্রীলঙ্কার চামারি আতাপাত্তু ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্টেফান টেইলর।

এই তালিকায় আরও আছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যালিস পেরি। পেরি অবশ্য এই প্রতিবেদন লেখার সময়ে ২০২৪ বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেছেন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। ৯ বিশ্বকাপ খেলা তারকাদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে সফল। নারীদের টি-টোয়েন্টিতে ৬ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। পেরি সেই সুবাদে হয়েছেন নারীদের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের সবচেয়ে সফল তারকা।

আরও পড়ুনঃ   কোহলিদের বিপক্ষে ভিন্ন জার্সিতে রাজস্থান রয়্যালস

বাকিদের মধ্যে বিশ্বকাপ জেতার অভিজ্ঞতা আছে কেবল ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্টেফান টেইলরের। ২০১৬ সালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েই বিশ্বকাপ জিতেছিল ক্যারিবিয়ানরা। সেই আসরে অধিনায়কও ছিলেন টেইলর। এবারের দলেও নিজের প্রথম ম্যাচে খেলেছেন ৪৪ রানের ইনিংস। যদিও দলকে জেতাতে পারেননি তিনি।

ভারতের অধিনায়ক হারমানপ্রীত চারবার সেমিফাইনাল খেলেছেন। একবার গিয়েছেন ফাইনাল পর্যন্ত। নিউজিল্যান্ডের সুজি বেটস আর সোফি ডিভান দুইবার রানারআপ এবং দুইবার সেমিফাইনাল পর্যন্ত গিয়েছেন।